এম এ কাদের অপু।।
পুলিশ ডিআপার্টমেন্টে কাজ করার জন্য যে যে শর্ত গুলো থাকে, যেই শপথ থাকে, সেই শপথ কে বুকে ধারণ করে এগিয়ে চলা লাকসাম সার্কেল।
লাকসাম- মনোহরগঞ্জের মানুষ রাতের বেলায় সুখের নিদ্রায় শান্তি পাচ্ছেন, তখন লাকসাম সার্কেল ও লাকসাম মনোহরগঞ্জ থানায় তার বাহিনীর সদস্যগণ পাহারায় থাকেন সার্কেলের এলাকার মানুষ যেনো শান্তিতে ঘুমাতে পারে।
বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ তাজুল ইসলাম এমপি বার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য এর এলাকার মানুষকে পাহারার দায়িত্ব পান মহিতুল ইসলাম নামক পুলিশ কর্মকর্তা।
সদা হাস্যজ্বল, এই মুহিত কুমিল্লা র্যাব ১১ তে কর্মকালীন একজন চৌকস অফিসারে নিজেকে পরিচয় করিয়ে সিনিয়র এএসপি লাকসাম সার্কেল হয়ে যোগদান করেন লাকসাম-মনোহরগঞ্জ থানার দায়িত্ব নিয়ে।
বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তারই আস্থাভাজন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মেরুদণ্ড স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা কুমিল্লা-৯ লাকসাম- মনোহরগঞ্জ সংসদীয় আসনের বার বার নির্বাচিত সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ তাজুল ইসলাম এমপি এর ঘোষণা অনুযায়ী মহিতের যে মাদক গুলো ধ্বংস করে জেলার শ্রেষ্ঠ সার্কেল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তা নিম্নে দেওয়া হলো।
লাকসাম সার্কেলের আওতাধীন লাকসাম এবং মনোহরগঞ্জ থানায় জানুয়ারি'২১ থেকে অদ্যাবধি মাদকের মামলার তথ্য: লাকসাম থানা: মামলার সংখ্যা- ৪৫টি, মোট আসামি-৮৫ জন, ইয়াবা উদ্ধার-৫৮০১ পিস, গাঁজা উদ্ধার- ৯০ কেজি ৬৮৭.৫০ গ্রাম, বিদেশি মদ-৩৭ বোতল, দেশীয় চোলাই মদ -১০৯ লিটার, বিয়ার-১৭ ক্যান, ফেনসিডিল-৫৩ বোতল, মাদক পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত প্রাইভেটকার ২টি, মোটরসাইকেল দুইটি, পিকআপ একটি, অটোরিকশা ২টি, মোবাইল ৩টি, ভারতীয় বাজি ৩৫৯০ টি।
------------------- এবং -------------------------
মনোহরগঞ্জ থানা: মোট মামলার সংখ্যা- ৩৩টি, মোট আসামি- ৫৬ জন, ইয়াবা উদ্ধার- ১৮৭৪ পিস, গাঁজা উদ্ধার-২৬ কেজি ১০৫ গ্রাম, গাঁজার গাছ- ৩০টি, ফেনসিডিল-০৬ বোতল।
এতগুলো মাদক ধ্বংস করা ব্যক্তি মহিতুল ইসলাম কি করে শ্রেষ্ঠ না হয়?
একান্ত সাক্ষাৎকারে লাকসামবাসীর সেবা করার দৃড়প্রতিজ্ঞাবাক্য শেষ করে সকলের দোয়া কামনা করছেন কুমিল্লার সিনিয়র এএসপি লাকসাম সার্কেল মহিতুল ইসলাম।