সকালের কুমিল্লা ডেস্ক।।
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হেপাটাইটিস বি পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা দিয়েছেন এক যুবক। তবে পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে অবাক তিনি। রিপোর্টে লেখা ওই যুবক ‘অন্তঃসত্ত্বা’। তিন দিনেও পরিবর্তন হয়নি রিপোর্ট। ওই যুবকের নাম সবুজ মিয়া। তিনি দাউদকান্দি উপজেলার বাসিন্দা।
সবুজ মিয়া বলেন, ‘বিদেশ যেতে হেপাটাইটিস বি পরীক্ষার জন্য গত ১ মার্চ রক্তের নমুনা দিয়ে আসি। দুই দিন পর ৩ মার্চ পরীক্ষার রিপোর্ট আনতে গিয়ে দেখি রিপোর্টে লেখা আমি নাকি অন্তঃসত্ত্বা। আমি পুরুষ মানুষ; এটা কি সম্ভব ? আজ শনিবার আজ আবার আসলাম। দেখি আজও সংশোধন হয়নি রিপোর্টটি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। বারবার যাচ্ছি কাগজের জন্য। অথচ ওনারা কি সব উল্টাপাল্টা দিয়ে রাখছে আমার পরীক্ষার রিপোর্টে। এখন আমি কীভাবে বিদেশ যাবো?’
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হেপাটাইটিস বি পরীক্ষার জন্য রক্তের নমুনা দিয়েছেন এক যুবক। তবে পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে অবাক তিনি। রিপোর্টে লেখা ওই যুবক ‘অন্তঃসত্ত্বা’। তিন দিনেও পরিবর্তন হয়নি রিপোর্ট। ওই যুবকের নাম সবুজ মিয়া। তিনি দাউদকান্দি উপজেলার বাসিন্দা।
সবুজ মিয়া বলেন, ‘বিদেশ যেতে হেপাটাইটিস বি পরীক্ষার জন্য ১ মার্চ রক্তের নমুনা দিয়ে আসি। দুই দিন পর বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) পরীক্ষার ফল আনতে গিয়ে দেখি রিপোর্টে লেখা আমি নাকি অন্তঃসত্ত্বা। আমি পুরুষ মানুষ; এগুলা কী করে হয়? আজ ৫ মার্চ, আজ আবার আসলাম। দেখি আজও সংশোধন হয়নি রিপোর্টটি।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। বারবার যাচ্ছি কাগজের জন্য। অথচ ওনারা কিসব উল্টাপাল্টা দিয়ে রাখছে আমার পরীক্ষার রিপোর্টে। এখন আমি কীভাবে বিদেশ যাবো?’
ঘটনার বিষয়ে দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) মোঃ মকবুল হোসেন বলেন, ‘সারাদিন অনেক রোগী আসে। ভীড়ের মধ্যে একটা ভুল হয়ে গেছে। আমরা দেখছি কী করা যায়।’’
দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. তৌহিদ আল হাসান বলেন, ‘যুবকের রিপোর্টে অন্তঃসত্ত্বা আসার বিষয়ে আমি জেনেছি। বিষয়টি অপ্রত্যাশিত। প্রতিবেদনটি দেখে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’