হালিম সৈকত,তিতাস।।
কুমিল্লা(উঃ) জেলা বিএনপির “পদযাত্রা” কর্মসূচী চলাকালে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন- নবী খাঁন সোহেলসহ কুমিল্লা উত্তর জেলার দুই শতাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করার প্রতিবাদে তিতাস উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল পালন করেছে। মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় গাজীপুরস্থ তিতাস ভবন থেকে এই বিক্ষোভ মিছিলটি প্রধান প্রধান সড়ক পদক্ষিণ করে পুনরায় তিতাস ভবনে এসে শেষ হয়।
মিছিল শেষে তিতাস উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ মেহেদী হাসান সেলিম ভূইয়ার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোঃ আক্তারুজ্জামান সরকার, তিতাস উপজেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক মোঃ ওসমান গণি ভূইয়া ও যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আলী হোসেন মোল্লা প্রমূখ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, তিতাস উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোয়াজ্জেম হোসেন মুন্সি, মোঃ আক্তারুজ্জামান, কাজী কবির হোসেন সেন্টু, আব্দুস সালাম মেম্বার,ডা. গোলাম জিলানী, আমিরুল ইসলাম মানিক,রুবি ইসলাম, সদস্য মনির হোসেন ভূঁইয়া, দেলোয়ার হোসেন দারোগা, জহিরুল ইসলাম ও উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক এমদাদুল হক ফুলমিয়াসহ উপজেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
আরো উপস্থিত ছিলেন, কলাকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছাবিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন,
ভিটিকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফরিদ উদ্দিন সরকার, কড়িকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান মোল্লা,সাংগঠনিক সম্পাদক ওহিদ মিয়া,মজিদপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বাবুল আহমেদ,
উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আবুল খায়ের টিপু,আবুল কাশেম সরকার,স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মোঃ ওমর ফারুক ভূইয়া,যুগ্ম আহবায়ক ইসমাঈল হোসেন,বিএনপি নেতা মুস্তাক আহমেদ,উপজেলা ছাত্রদল নেতা সিরাজুল ইসলাম ও মফিজুল ইসলামসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
রবিবার দুপুরে চান্দিনা থানার উপ পরিদর্শক তাপস দাস বাদী হয়ে ওই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এর ছেলে ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও চান্দিনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি আতিকুল আলম শাওন, সাধারণ সম্পাদক কাজী আরশাদসহ কুমিল্লা উত্তর জেলা ও বিভিন্ন উপজেলা বিএনপির ৩৬ নেতাকর্মীকে আসামী করা হয়। এছাড়াও অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরো ১৭০ জনকে।
