আশিক খান।।
যিনি এই ওয়ার্ডের জন্য নিজ তহবিল থেকে ২০০ এর অধিক সেমি পাকা ঘর এবং (শর্তাধিক) (সাপমারসেল) (কল) বসিয়েছেন, (যার করোনা) কালীন সময়ে ভূমিকা অপরিসীম,দিন রাত (খোজ) খবর নিয়েছেন গরিব দুঃখী মানুষের,(যা বলে হয়তো শেষ হবে না।) গত শুক্রবার কবরস্থান কমিটির এক মিটিংয়ে সমাজ ও (ব্যক্তিগর্ত) কথা তুলে ধরতে গিয়ে (তার সদাহাস্যজ্বল) ও সুন্দর মুখটি কান্নায় রুপান্তরিত হয়। (তার কান্নায় কেঁদেছে,হাজারো জনতা।) কুমিল্লা সিটি (করপোরেশনের পৌরসভা ইতিহাসে) সবচেয়ে বেশি ভোটে নিবার্চিত হন তিনি। যিনি প্রত্যেক মাসে গরিব (দুঃখীর ঘরে ২০ দিনই খাবার খেয়ে থাকেন,)এবং অসহায় মানুষদের বাসায় গিয়ে (খোজ) খবর নিয়ে থাকেন।যদিও সে জমিদার বংশের ছেলে হয়েও তার মধ্যে নেই (কোনো বিন্দুমা অহংকার।)১৩ নং ওয়ার্ডের মানুষ তার নাম (স্বর্ণাকারে) লেখা রাখবে। এই লোকটিই বিভিন্ন রাজনৈতিক মিথ্যা মামলায় (জড় জড়িত।) (ওনার মতো মানুষ পেয়ে চর্থাবাসী সত্যিই গর্বিত)। (হাড়কাঁপানো শীতেও প্রায় ২৫শ শীতবস্ত্র বিতরণ করেছিলেন তিনি।)এখনো বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজখবর নেন সমাজের সকল মানুষের, কারোর অসুস্থর কথা (শুনলেই ছুটে চলেন হসপিটালে,কিংবা বাড়িতে।)সমাজকে আরো সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।ওনার নাম চর্থার মানুষ (স্বণাকারে) লিখে রাখবে।